গাজা ও রাফাহর মানবিক সংকটে বাংলাদেশের ভূমিকা

Comments · 3 Views

বাংলাদেশের মানুষ ঐতিহাসিকভাবে ফিলিস্তিনের সংগ্রামে পাশে থেকেছে। মসজিদে মসজিদে দোয়া, রাস্তায় মানববন্ধন, অ

গাজা উপত্যকা ও রাফাহ সীমান্ত—দুটি নাম আজ বিশ্ব মানবতার ইতিহাসে গভীর দাগ কেটেছে। ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত গাজা আজ ধ্বংসস্তূপে পরিণত। এই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের জনগণ ও সংবাদমাধ্যম ফিলিস্তিনের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে। বাংলাদেশের অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলো, বিশেষ করে news 24/7 ধাঁচের সংবাদ সাইটগুলো, বিশ্ববাসীর কাছে সত্য তুলে ধরছে।

গাজার বর্তমান অবস্থা

গাজা উপত্যকায় চিকিৎসা, খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি ও আশ্রয়ের ঘাটতি ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে। হাসপাতালগুলোতে ওষুধ নেই, বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ, হাজার হাজার পরিবার গৃহহীন। এই পরিস্থিতি শুধু মধ্যপ্রাচ্যের নয়, বরং পুরো বিশ্বের জন্য একটি মানবিক বিপর্যয়।

রাফাহ সীমান্তের ভূমিকা

গাজার জীবনরেখা হিসেবে পরিচিত রাফাহ সীমান্ত দিয়ে মানবিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু অবরোধের কারণে তা পর্যাপ্ত নয়। বাংলাদেশের জনগণ ও এনজিও সংস্থাগুলো অর্থ, খাদ্য ও ওষুধ সহায়তা পাঠাচ্ছে।

বাংলাদেশের জনগণের প্রতিক্রিয়া

বাংলাদেশের মানুষ ঐতিহাসিকভাবে ফিলিস্তিনের সংগ্রামে পাশে থেকেছে। মসজিদে মসজিদে দোয়া, রাস্তায় মানববন্ধন, অনুদান সংগ্রহ—সবই হয়েছে।

সংবাদমাধ্যমের ভূমিকা

অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলো গাজার খবর দ্রুত পাঠকের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে। আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা ও মাঠের সাংবাদিকদের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যগুলো অনুবাদ ও বিশ্লেষণ করে জনগণকে সচেতন করছে।

উপসংহার

গাজা ও রাফাহর সংকট আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে মানবতা সীমানা মানে না। বাংলাদেশ তার অবস্থান থেকে বিশ্ব মানবতার পক্ষে অবিচল থাকবে।

Comments